গাইবান্ধা জেলার অবস্থান ও আয়তন

দিনাজপুর জেলার অবস্থান ও আয়তনআসসালামু আলাইকুম, সুপ্রিয় পাঠক গাইবান্ধা জেলার অবস্থান ও আয়তন এবং গাইবান্ধা নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
গাইবান্ধা জেলার অবস্থান ও আয়তন
কেননা আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাবো গাইবান্ধা জেলার অবস্থান ও আয়তন সম্পর্কে পাশাপাশি গাইবান্ধা নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে। তাই গাইবান্ধার সকল তথ্য জানার জন্য আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন। 
সুচিপত্রঃ গাইবান্ধা জেলার অবস্থান ও আয়তন

উপস্থাপনা

আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাকে জানাতে চলেছি গাইবান্ধা নামকরণের ইতিহাস, গাইবান্ধা জেলার অবস্থান ও আয়তন সম্পর্কে, গাইবান্ধা জেলায় কয়টি উপজেলা, কয়টি পৌরসভা ও কয়টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে সেই সকল তথ্য সহ গাইবান্ধা জেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব ও গাইবান্ধা জেলার অর্থনীতিক ব্যবস্থা সম্পর্কে। তাই গাইবান্ধার সকল তথ্য জানার জন্য আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনাকে সম্পূর্ণ পড়ার অনুরোধ রইল

গাইবান্ধা নামকরণের ইতিহাস

ইতিহাস থেকে যতদূর জানা যায় যে প্রায় ৫২শ বছর পূর্বে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা বিরাট রাজার রাজধানী ছিল। আর সেই বিরাট রাজার প্রায় ৬০ হাজার গাভী ছিল। আর সেই গাভীবাজার স্থান হিসেবে গাইবান্ধা নামটি এসেছে। ১৯৮৪ সালের ১৫ই আগস্ট গাইবান্ধা জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটে। যা ১৮৫৮ সালের দিকে বৃহত্তর রংপুর জেলার অধীনে ভবানীগঞ্জ নামের একটি মহকুমা গঠিত হয়েছিল।

১৮৭৫ সালের দিকে সেই ভবানীগঞ্জ মহকুমাটি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেলে সেই মহকুমার সদর দপ্তর গাইবান্ধায় স্থানান্তরিত হয়েছিল। বাহরবন্দ পরগনার অন্তর্ভুক্ত ছিল সেই এলাকা। গাইবান্ধা শহর মিউনিসিপ্যালিটিতে রূপান্তরিত হয় ১৯২৩ সালে। আর সেই মিউনিসিপ্যালিটি বিলুপ্ত হয়ে গাইবান্ধা শহর কমিটি গঠিত হয় ১৯৬০ সালে।

গাইবান্ধা পৌরসভা গঠন করা হয় ১৯৭৩ সালে। আর ১৯৮৪ সালে গাইবান্ধা জেলা গঠন করা হয়েছিল।

গাইবান্ধা জেলার অবস্থান ও আয়তন

গাইবান্ধা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। গাইবান্ধা জেলার উত্তরে কুড়িগ্রাম জেলারংপুর জেলা, দক্ষিণে বগুড়া জেলা, পূর্বে জামালপুর ও কুড়িগ্রাম জেলা, পশ্চিমে দিনাজপুর জেলাজয়পুরহাট জেলা এবং রংপুর জেলা অবস্থিত। গাইবান্ধা জেলার আয়তন হলোঃ ২১৭৯.২৭ বর্গ কিলোমিটার বা ৮৪১.৪২ বর্গ মাইল।

গাইবান্ধা জেলার উপজেলা

বর্তমানে গাইবান্ধা জেলায় ৭ টি উপজেলা রয়েছে
সেগুলো হলোঃ
  • সুন্দরগঞ্জ উপজেলা
  • সাঘাটা উপজেলা
  • পলাশবাড়ী উপজেলা
  • গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা
  • ফুলছড়ি উপজেলা
  • সাদুল্লাপুর উপজেলা
  • গাইবান্ধা সদর উপজেলা
গাইবান্ধা জেলায় সংসদীয় আসন রয়েছে ৫ টি

গাইবান্ধা জেলার পৌরসভা

গাইবান্ধা জেলায় বর্তমানে ৪ টি পৌরসভা রয়েছে
সেগুলো হলোঃ
  • গাইবান্ধা পৌরসভা
  • গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভা
  • সুন্দরগঞ্জ পৌরসভা
  • পলাশবাড়ী পৌরসভা

গাইবান্ধা জেলার ইউনিয়ন পরিষদ

গাইবান্ধা জেলার ৭ টি উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ৮২ টি। যা থেকে সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত নানান সুযোগ সুবিধা ভোগ করে থাকেন। তাছাড়াও গাইবান্ধা জেলায় মৌজা আছে ১১০৬ টি এবং গ্রাম আছে ১২৪৯ টি। কোন উপজেলায় কয়টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে তা জানানো হলোঃ
গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ১৩ টি
সেগুলো হলোঃ
  • কামারজানি ইউনিয়ন পরিষদ
  • মোল্লারচর ইউনিয়ন পরিষদ
  • খোলাহাটি ইউনিয়ন পরিষদ
  • গিদারি ইউনিয়ন পরিষদ
  • ঘাগোয়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • বোয়ালী ইউনিয়ন পরিষদ
  • বাদিয়াখালি ইউনিয়ন পরিষদ
  • রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • বল্লমঝাড় ইউনিয়ন পরিষদ
  • সাহাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • কুপতলা ইউনিয়ন পরিষদ
  • মালিবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ
  • লক্ষীপুর ইউনিয়ন পরিষদ
ফুলছড়ি উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ৭ টি
সেগুলো হলোঃ
  • ফজলুপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • এরেন্ডাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ
  • ফুলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদ
  • গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • উদাখালি ইউনিয়ন পরিষদ
  • উড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • কঞ্চিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ
সাঘাটা উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ১০ টি
সেগুলো হলোঃ
  • বোনারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • কামালেরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • জুমারবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ
  • ঘুরিদহ ইউনিয়ন পরিষদ
  • কচুয়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • মুক্তিনগর ইউনিয়ন পরিষদ
  • সাঘাটা ইউনিয়ন পরিষদ
  • ভরতখালী ইউনিয়ন পরিষদ
  • পদুমশহর ইউনিয়ন পরিষদ
  • হলদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ 
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ১৭ টি
সেগুলো হলোঃ
  • শালমারা ইউনিয়ন পরিষদ
  • মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ
  • শিবপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • কোচাশহর ইউনিয়ন পরিষদ
  • কামারদহ ইউনিয়ন পরিষদ
  • গুমানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ
  • ফুলবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ
  • রাখালবুরুজ ইউনিয়ন পরিষদ
  • হরিরামপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • নাকাই ইউনিয়ন পরিষদ
  • তালুককানপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • দরবস্ত ইউনিয়ন পরিষদ
  • সাপমারা ইউনিয়ন পরিষদ
  • রাজাহার ইউনিয়ন পরিষদ
  • শাখাহার ইউনিয়ন পরিষদ
  • কাটাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ
  • কামদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ
পলাশবাড়ী উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ৯ টি
সেগুলো হলোঃ
  • হরিনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • মনোহরপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • পাবনাপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • বেতকাপা ইউনিয়ন পরিষদ
  • মহদীপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • বরিশাল ইউনিয়ন পরিষদ
  • পলাশবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ
  • হোসেনপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • কিশোরগাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ
সাদুল্লাপুর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ১১ টি
সেগুলো হলোঃ
  • খোদকোমরপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • কামারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • বনগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ
  • ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ
  • ইদিলপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • ধাপেরহাট ইউনিয়ন পরিষদ
  • ফরিদপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • দামোদরপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • নলডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ
  • রসুলপুর ইউনিয়ন পরিষদ
সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ১৫ টি
সেগুলো হলোঃ
  • হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • চন্ডিপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • শ্রীপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • কঞ্চিবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ
  • শান্তিরাম ইউনিয়ন পরিষদ
  • ছাপরহাটি ইউনিয়ন পরিষদ
  • ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ
  • রামজীবন ইউনিয়ন পরিষদ
  • সর্বানন্দ ইউনিয়ন পরিষদ
  • দহবন্দ ইউনিয়ন পরিষদ
  • বেলকা ইউনিয়ন পরিষদ
  • তারাপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • সোনারায় ইউনিয়ন পরিষদ
  • বামনডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ

গাইবান্ধা জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

প্রাচীন আমল থেকেই সারা বাংলাদেশে ব্যাপক শিক্ষার প্রসার ঘটেছে। কেননা শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি উন্নতির দিকে অগ্রসর হতে পারেনা। সেজন্য দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময়ে সরকারি বেসরকারি নানা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। তার ধারাবাহিকতায় গাইবান্ধা জেলাতেও শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটেছে অনেক আগেই।
বর্তমানে গাইবান্ধা জেলায় ১৪৬৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৪৪ টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৯ টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩৬১ টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৪৮ টি বেসরকারি কলেজ, ৮ টি সরকারি কলেজ, ৯০ টি কমিউনিটি স্কুল, ১৯৬ টি কিন্ডার গার্ডেন, ২১৩ টি দাখিল মাদ্রাসা, ২৪১ টি এবতেদায়ী মাদ্রাসা ও ১ কারিগরি (VTI) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

গাইবান্ধার জেলার অর্থনীতি

বর্তমান সময়ে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কোচাশহর ইউনিয়ন কুটির শিল্পের জন্য খুবই পরিচিত একটি জায়গা। ১৯৬০ সাল থেকে সেখানে মাফলার, সোয়েটার, মুজা ইত্যাদি তৈরি করা হয়। যা দিয়ে সেখানকার মানুষ নিজেদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। গাইবান্ধা জেলার মানুষের দৈনিক আয় মাত্র ৩৭৫ টাকা করে।
গাইবান্ধা জেলা বাংলাদেশের দারিদ্র্যতম জেলার মধ্যে অন্যতম। তবে বর্তমান সময়ে উত্তরাঞ্চলে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা অনেকটা উন্নতির দিকে এগিয়ে আসছে।

গাইবান্ধা জেলার নদ-নদী

নদীমাতৃক দেশ বলা হয় বাংলাদেশকে। কেননা আমাদের এই ছোট্ট দেশে প্রচুর পরিমাণে নদীর শাখা-প্রশাখা রয়েছে। যা দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে অনেকটা ফুটিয়ে তুলেছে। গাইবান্ধা জেলা যেসব নদ-নদী রয়েছে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
  • বাঙালি নদী
  • ঘাঘট নদী
  • যমুনা নদী
  • তিস্তা নদী
  • ব্রহ্মপুত্র নদী

গাইবান্ধা জেলার দর্শনীয় স্থান

সময়ের ব্যবধানে অনেক দর্শনীয় জায়গা গড়ে উঠেছিল গাইবান্ধা জেলায়। যা আজও ইতিহাস বহন করে রয়েছে। যা থেকে আমরা প্রাচীন সভ্যতার অনেক নিদর্শন জেনেছি। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেক মানুষ গাইবান্ধায় ভ্রমণ করে থাকে সেসব নিদর্শন দেখার জন্য। গাইবান্ধা জেলার দর্শনীয় স্থান এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
  • কামারের হাট
  • পরিমাধব জমিদার বাড়ি
  • প্রাচীন মাস্তা মসজিদ
  • ফুলপুকুরিয়া পার্ক
  • নলডাঙ্গার জমিদার বাড়ি
  • ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
  • রংপুর সুগার মিলস লিমিটেড
  • ঘেগার বাজার মাজার
  • ড্রিম সিটি পার্ক
  • আলিবাবা থিম পার্ক
  • ড্রিমল্যান্ড
  • গাইবান্ধা পৌর পার্ক
  • জামালপুর শাহী মসজিদ
  • হযরত শাহ জামাল মাজার শরীফ
  • রাজা বিরাট প্রাসাদ
  • বামনডাঙ্গা জমিদার বাড়ি
  • পাকড়িয়া বিল

গাইবান্ধা জেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব

গাইবান্ধা জেলায় অনেক জ্ঞানী-গুণী মানুষের জন্ম হয়েছে। যারা নিজেদের কর্মের জন্য বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
  • ফজলে রাব্বি মিয়া, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সাবেক ডেপুটি স্পিকার
  • আবু হোসেন সরকার, পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক সরকারের মুখ্যমন্ত্রী
  • শাহ আব্দুল হামিদ, গণপরিষদের প্রথম স্পিকার
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, সাহিত্যিক
  • মকবুলার রহমান সরকার, সাবেক উপাচার্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
  • মোহাম্মদ হাসান আলী খান, সাবেক নৌ বাহিনীর প্রধান
  • রুবেল মিয়া, ফুটবলার
  • আহমেদ হোসাই, অবিভক্ত বাংলার কৃষি মন্ত্রী
  • ফজলে রাব্বি চৌধুরী, সাবেক ভুমি সংস্কার ও পুনর্বাসন মন্ত্রী

শেষ কথা

আজকে আর্টিকেলে আমরা আপনাকে গাইবান্ধা জেলার অবস্থান ও আয়তন এবং গাইবান্ধা নামকরণের ইতিহাসের পাশাপাশি গাইবান্ধা জেলার সকল তথ্য জানিয়েছি। আমাদেরই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে এটি অবশ্যই অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। যেকোনো ধরনের শিক্ষনীয় বিষয় জানতে আমাদের এই ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url