জয়পুরহাট জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন
বগুড়া জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুনআসসালামু আলাইকুম, সুপ্রিয় পাঠক জয়পুরহাট জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন ও জয়পুরহাট জেলার উল্লেখিত খনিজ সম্পদ সম্পর্কে সকল তথ্য জানুন আমাদের এই আর্টিকেলে।
কেননা এই আর্টিকালের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন জয়পুরহাট জেলার ইতিহাস ঐতিহ্য এবং জয়পুরহাট জেলার কোথায় কতটুকু খনিজ সম্পদ রয়েছে। তাই জয়পুরহাট জেলা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানার জন্য আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
সূচিপত্র: জয়পুরহাট জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন
উপস্থাপনা
সুপ্রিয় পাঠক, জয়পুরহাট জেলার সকল তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এই আর্টিকেলে। পাশাপাশি জয়পুরহাট জেলার ইতিহাস ঐতিহ্য, শিক্ষা ব্যবস্থা ও অর্থনীতি নিয়ে বিস্তারিত বলা হয়েছে আর্টিকেলে। আপনি যদি জয়পুরহাট জেলার সকল সঠিক তথ্য জানতে চান তবে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
জয়পুরহাট জেলার ইতিহাস
১৯৮১ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে রাজশাহী জেলার ৪ টি, রংপুর জেলার ২ টি ও দিনাজপুর জেলার ৩ টি থানা দিয়ে যে বগুড়া জেলা গঠিত হয়েছিল, ১৯৭১ সালে তার কিছু অংশ নিয়ে জয়পুরহাট মহকুমা গঠন করা হয়। পরবর্তী সময়ে ১৯৮৪ সালে জয়পুরহাট জেলা পূর্ণাঙ্গভাবে গঠিত হয়েছিল।
ষোড়শ এবং সপ্তদশ শতাব্দী পর্যন্ত জয়পুরহাট এর ইতিহাস অস্পষ্ট ছিল। কারণে সময় ভারতবর্ষের ইতিহাসে জয়পুরহাট জেলার স্বতন্ত্র কোন প্রকার ভৌগোলিক অবস্থান ছিল না। জয়পুরহাট দীর্ঘদিন ধরে সেন রাজা ও গৌড়ের পালদের রাজ্যভুক্ত ছিল। আর সেই সময় জয়পুরহাট নামের কোন স্থান পাওয়া যায়নি। এমনকি জয়পুরহাটের পূর্বে অবস্থান বগুড়ারও কোন অস্তিত্ব ছিল না।
আরো পড়ুন: রাজশাহী জেলা সম্পর্কে
পূর্বের চাকলা ঘোড়াঘাট এবং পরবর্তী সময়ে দিনাজপুর জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল জয়পুরহাট জেলা। বর্তমান সময়ের জয়পুরহাট এবং পাঁচবিবি উপজেলার গ্রাম নিয়ে লালবাজার থানা গঠিত হয়েছিল। যার জয়পুরহাট সদর থানার পশ্চিম প্রান্তে যমুনা নদীর পূর্বে পুরান পুরানাপৈল এলাকায় থানা অবস্থিত ছিল। যে স্থান বর্তমান সময়ে করিম নগর বলে পরিচিতি লাভ করে। করিমনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নিকট যমুনা নদীর যে ঘাট আজও রয়েছে সেই ঘাটকে মানুষ থানার ঘাট বলে আখ্যায়িত করে থাকে।
তার দক্ষিণ স্থানে যে বাজার রয়েছে তাকে বর্তমানে বাজারের ভিটা বলা হয়। ঐতিহাসিক সেই লাল বাজারে প্রাচীন আমলে পোস্ট অফিস স্থাপন করা হয়েছিল। সেই সময় সাবরেজিস্টার অফিস ছিল আক্কেলপুর রেলওয়ে স্টেশনের পূর্ব দিকে নবাবগঞ্জ নামক জায়গায়। লালবাজার থানার এবং খঞ্জনপুর কুঠির ভারপ্রাপ্ত ইংরেজ কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে স্থাপিত হয় পাঁচবিবি, পুরানাপৈল, খঞ্জনপুর, পলিবাড়ির বিভিন্ন স্থানে নীলকুঠি।
তৎকালীন ইংরেজদের আমলে লালবাজার শহর ছিল সাধারণ মানুষের জীবিকার একমাত্র কর্মস্থল জায়গা। দেশে তখন রেললাইন স্থাপন করা হয়েছিল না। অন্য আমদানি রপ্তানি এবং এক্স স্থান হতে অন্য স্থানে স্থানান্তরিত করার জন্য নদীপথ ছিল একমাত্র রাস্তা। সে সময় যমুনা নদী ছিল ভীষণ খরস্রোতা। সেখানে মহাজন ও সওদাগরীর অনেক নৌকা ভিড়ত ঘাটে। তৎকালীন সময়ে লালবাজার, বদলগাছি সহ বিশাল এরিয়া ছিল দিনাজপুর জেলার আওতা ভুক্ত।
আরো পড়ুন: নওগাঁ জেলা সম্পর্কে
যা পরবর্তী সময় বিভিন্ন ভিন্ন ভিন্ন জেলার এরিয়ার মধ্যে চলে যায়। আবার পরবর্তী সময় ১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। মেজর নাজমুল হক (বীর উত্তম) তিনি ওই সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করতেন। এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের দেশের সর্ববৃহৎ যুদ্ধ হিলির মুহাড়াপাড়া এলাকায় হয়েছিল বলে দাবি করেন বর্তমান মুক্তিযোদ্ধারা। মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন প্রায় ৭ হাজার পাক সেনা নিহত হয় সেখানে।
শহীদ হন প্রায় ১৩শ মুক্তিযোদ্ধা। তৎকালীন সময়ে যা দিনাজপুরের আওতাভুক্ত থাকলেও বর্তমান সময়ে সেগুলো জয়পুরহাট জেলার আওতায় রয়েছে।
জয়পুরহাট জেলার অবস্থান ও আয়তন
জয়পুরহাট জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।জয়পুরহাট জেলার উত্তর দিনাজপুর জেলা, দক্ষিণে বগুড়া জেলা ও নওগাঁ জেলা, পূর্বে বগুড়া জেলা ও গাইবান্ধা জেলা, পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের নওগাঁ জেলা অবস্থিত। জয়পুরহাট জেলার আয়তন হলোঃ৯৬৫.৪৪ বর্গ কিলোমিটার।
জয়পুরহাট জেলার উপজেলা সমূহ
জয়পুরহাট জেলায় উপজেলা রয়েছে ৫ টিসেগুলো হলোঃ
- জয়পুরহাট সদর উপজেলা
- ক্ষেতলাল উপজেলা
- আক্কেলপুর উপজেলা
- কালাই উপজেলা
- পাঁচবিবি উপজেলা
জয়পুরহাট জেলার পৌরসভা সমূহ
জয়পুরহাট জেলায় পৌরসভা রয়েছে ৫ টি
সেগুলো হলোঃ
সেগুলো হলোঃ
- আক্কেলপুর পৌরসভা
- কালাই পৌরসভা
- জয়পুরহাট পৌরসভা
- পাঁচবিবি পৌরসভা
- ক্ষেতলাল পৌরসভা
জয়পুরহাট জেলার ইউনিয়ন পরিষদ সমূহ
জয়পুরহাট জেলার ৫ টি উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ৩২ টি। যেখান থেকে সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকমের সুযোগ সুবিধা ভোগ করে থাকেন। তাছাড়াও জয়পুরহাট জেলায় মৌজা আছে ৭৬২ টি ও গ্রাম আছে ৯৮৮ টি। কোন উপজেলায় কয়টি গেট পরিষদ রয়েছে তা জানানো হলোঃ
জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ৯ টি
সেগুলো হলোঃ
সেগুলো হলোঃ
সেগুলো হলোঃ
সেগুলো হলোঃ
সেগুলো হলোঃ
সেগুলো হলোঃ
- চকবরকত ইউনিয়ন পরিষদ
- আমদই ইউনিয়ন পরিষদ
- বম্বু ইউনিয়ন পরিষদ
- জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- পুরানাপৈল ইউনিয়ন পরিষদ
- মোহাম্মদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ
- ভাদশা ইউনিয়ন পরিষদ
- দোগাছি ইউনিয়ন পরিষদ
- ধোলাহার ইউনিয়ন পরিষদ
সেগুলো হলোঃ
- আওলাই ইউনিয়ন পরিষদ
- কুসুম্বা ইউনিয়ন পরিষদ
- মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- আটাপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- বালিঘাটা ইউনিয়ন পরিষদ
- আইমারসুলপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- ধরঞ্জী ইউনিয়ন পরিষদ
- বাগজানা ইউনিয়ন পরিষদ
সেগুলো হলোঃ
- পুনট ইউনিয়ন পরিষদ
- উদয়পুর ইউনিয়ন পরিষদ
- আহাম্মেদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ
- জিন্দারপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- মাত্রাই ইউনিয়ন পরিষদ
সেগুলো হলোঃ
- রায়কালী ইউনিয়ন পরিষদ
- তিলকপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- গোপীনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- সোনামুখী ইউনিয়ন পরিষদ
- রুকিন্দিপুর ইউনিয়ন পরিষদ
সেগুলো হলোঃ
- আলমপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- বড়াইল ইউনিয়ন পরিষদ
- মামুদপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- বড়তারা ইউনিয়ন পরিষদ
- তুলসীগঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ
জয়পুরহাট জেলার শিক্ষা ব্যবস্থা
৮১.৮৬ % শিক্ষার হার জয়পুরহাট জেলায়। ৭ টি নিরক্ষর মুক্ত জেলার মধ্যে জয়পুরহাট অন্যতম। কেননা সময়ের ব্যবধানে সারা বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে তাল মিলিয়ে জয়পুরহাটে জেলায় সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। যেখান থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থা থাকার কারণে সুন্দর পরিবেশে সুশিক্ষা অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছে। জয়পুরহাট জেলায় বর্তমানে ৩ টি সরকারি কলেজ রয়েছে। সেগুলো হলোঃ
- জয়পুরহাট সরকারি কলেজ
- মহিপুর হাজি মহাসিন সরকারি কলেজ
- জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ
এছাড়াও জয়পুরহাট জেলায় ৩৯ টি বেসরকারি কলেজ রয়েছে। তাছাড়া প্রাথমিক থেকে শুরু করে মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক সকল ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জয়পুরহাট জেলায় বিদ্যমান।
জয়পুরহাট জেলার অর্থনীতি
সম্পূর্ণ কৃষির উপর নির্ভরশীল জয়পুরহাট জেলার অর্থনীতি। জয়পুরহাট জেলাকে বলা হয় উত্তরাঞ্চলের শস্য ভান্ডার। বর্তমানে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ চিনি কল জয়পুরহাট জেলায় অবস্থিত। দেশের সর্ববৃহৎ কয়লা খনি হলো জামালগঞ্জ কয়লা খনি যা জয়পুরহাট জেলায় অবস্থিত। তাছাড়াও জয়পুরহাট জেলায় প্রচুর পরিমাণে কৃষি পণ্য উৎপাদন করা হয়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ধান, আলু, ইক্ষু, লুথিরাজ, কলা ও মালটা।
জয়পুরহাট জেলার উল্লেখিত খনিজ সম্পদ
বাংলাদেশ একটা প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যাপক সম্ভাবনাময় দেশ। দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময় নানারকম প্রাকৃতিক সম্পদের দেখা মেলে। আর তার ধারাবাহিকতায় জয়পুরহাট জেলায় প্রাকৃতিক সম্পদের উৎস চুনাপাথর ও কয়লা খনির সন্ধান মিলেছে। যাতে করে বাংলাদেশ সরকারের অর্থনীতি সচল রাখার জন্য প্রাকৃতিক সম্পদের কোন জুড়ি নেই।
চুনাপাথর
জয়পুরহাট জেলার জামালগঞ্জ এলাকায় ভূপৃষ্ঠ হতে মাটির ৫১৮ মিটার নিচে প্রায় ৩৮৪ বর্গ মিটার এলাকা জুড়ে চুনাপাথর এর খনির সন্ধান মিলেছে বলে জানা যায়। ধারণা করা হয় মোটামুটি প্রায় ১২০০ মিলিয়ন টন চুনাপাথর মজুদ আছে সেখানে।
কয়লা
জয়পুরহাট জেলার জামালগঞ্জের পাহাড়পুর এলাকায় ভূপৃষ্ঠ হতে ৬৪০ মিটার গভীরে পার্মিয়ান যুগের বিটুমিনাস কয়লার সন্ধান মিলেছে। যার মধ্যে স্তর আছে ৬ টি ও তার পুরুত্ব ৬৪ মিটার। গবেষণা থেকে জানা যায় যে সেখানে কয়লা মজুদ আছে প্রায় ১০৫৩.৯০ মিলিয়ন টন।
জয়পুরহাট জেলার উল্লেখিত নদ নদী
বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। ছোট এ দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নদীর সন্ধান পাওয়া যায়। তার মধ্যে জয়পুরহাট জেলায় ৪ টি বৃহৎ নদী রয়েছে। সেগুলো হলোঃ
- চিরি নদী
- হারাবতি নদী
- তুলসীগঙ্গা নদী
- ছোট যমুনা নদী
জয়পুরহাট জেলার দর্শনীয় স্থান
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রাচীন আমল থেকেই বিভিন্ন নিদর্শন রয়েছে। যেগুলো বাংলাদেশের প্রাচীর সভ্যতা বহন করে থাকে। তেমনি জয়পুরহাট জেলাতেও অনেক প্রাচীর নিদর্শন রয়েছে। যা দেখার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ জয়পুরহাটে ভ্রমণ করে থাকেন। জয়পুরহাট জেলার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
- বিল আমলা বার শিবালয় (শিব মন্দির)
- পাগলা দেওয়ান বধ্যভূমি
- ভীমের পান্টি বা মঙ্গলবাড়ি
- দুয়ানীঘাট
- গোপীনাথপুর মন্দির
- হিন্দা-কসবা শাহী জামে মসজিদ
- নিমাই পীরের মাজার
- আছরাঙ্গা দিঘী
- নান্দাইল দিঘী
- শিশু উদ্যান (প্রিন্স পার্ক)
- বাংলাদেশ কয়লা
- খনিজ ও ধাতব গবেষণা ইনস্টিটিউট
- বাস্তবপুরি
- জয়পুরহাট চিনিকল লিমিটেড
- জামালগঞ্জ কয়লা খনি
- লকমা জমিদার বাড়ি
জয়পুরহাট জেলায় অবস্থিত রেলওয়ে স্টেশন
বাংলাদেশ রেলওয়ে সাধারণ মানুষের যাতায়াতের একটি সহজ মাধ্যম। যা বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক পরিচালিত। রেলে যাতায়াতের সুবিধার জন্য রেল কর্তৃপক্ষ দেশের বিভিন্ন জায়গায় রেলওয়ে স্টেশন স্থাপন করে। তার ধারাবাহিকতায় জয়পুরহাট জেলার বিভিন্ন প্রান্তে ৭ টি রেলওয়ে স্টেশন স্থাপন করা হয়। সেগুলো হলোঃ
- জয়পুরহাট রেলওয়ে স্টেশন
- পাঁচবিবি রেলওয়ে স্টেশন
- জামালগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন
- আক্কেলপুর রেলওয়ে স্টেশন
- জাফরপুর রেলওয়ে স্টেশন
- তিলকপুর রেলওয়ে স্টেশন
- বাগজানা রেলওয়ে স্টেশন
জয়পুরহাট জেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
সময়ের সূচিতে অনেক জ্ঞানীগুণী মানুষ জয়পুরহাট জেলায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। যারা সারা বাংলাদেশ সহ ইতিহাসের পাতায় নিজেদের অবস্থান রেখে গেছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
- শহীদ বুদ্ধিজীবী ডক্টর আবুল কাশেম সরদার
- চলচ্চিত্র পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার মনতাজুর রহমান আকবর
- বিখ্যাত কন্ঠ শিল্পী ফাতেমা তুজ জোহরা
- সঙ্গীত সুরকার ও গীতিকার শামসুদ্দিন হীরা
- একুশে পদক জয়ী অধ্যাপক মজিবর রহমান দেবদাস
- একুশে পদক প্রাপ্ত শিল্পী খুরশিদ আলম
- সুনামধন্য কণ্ঠশিল্পী দিলরুবা খানম
- বিজিবি সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাফিনুল ইসলাম
- কৃষক নেতা মীর শহীদ মন্ডল
- মাওলানা ভাসানীর স্ত্রী আলেমা খাতুন ভাসানী
শেষ কথা
সুপ্রিয় পাঠক, আর.বি.আর ব্লগের এই আর্টিকেলে জয়পুরহাট জেলা সম্পর্কে সকল তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। যে কোন শিক্ষনীয় বিষয় জানতে আর.বি.আর ব্লগের গুগল নিউজে ফলো দিয়ে রাখুন। আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url