রংপুর জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
রাজশাহী জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুনসুপ্রিয় পাঠক, রংপুর জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন ও রংপুর নামকরণের ইতিহাস জানতে আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
কেননা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন রংপুর জেলার সকল তথ্য। পাশাপাশি রংপুর জেলার কোথায় কি রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাই রংপুর জেলা সম্পর্কে সকল তথ্য জানার জন্য আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ুন।
সূচিপত্রঃ রংপুর জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
উপস্থাপনা
সুপ্রিয় পাঠক, আপনি রংপুর জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাইলে আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন। কেননা আমরা এই আর্টিকেলে রংপুর জেলার সকল তথ্য নিয়ে আলোচনা করেছি। রংপুর জেলায় কোথায় কি রয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ সকল তথ্য আর্টিকেলে তুলে ধরা হয়েছে। তাই রংপুর সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে এই আর্টিকেলটি পড়ুন।
রংপুর নামকরণের ইতিহাস
মানুষের মুখে প্রচলিত আছে যে পূর্বের রঙ্গপুর থেকে কালক্রমে রংপুর নামটি এসেছে। ইতিহাস থেকে যতদূর জানা যায় তা হল একটা সময় উপমহাদেশে ইংরেজরা নীলের চাষ শুরু করেছিল। এই অঞ্চলের মাটি অনেকটা উর্বর ছিল তার ফলে নীল চাষ অনেক ভালো হতো। সে নীলকেই স্থানীয় মানুষ রঙ্গ নামে জানতো। কালের বিবর্তনে সেই রঙ্গ থেকে রঙ্গপুরের জন্ম হয়।
আর সেই রঙ্গপুর থেকেই আজকের রংপুরে সৃষ্টি। আবার অন্য একটা ইতিহাস থেকে জানা যায় যে রংপুর জেলার পূর্ব নাম রঙ্গপুর ছিল। এবং প্রাগ জ্যোতিশ্বর নরের পুত্র ভগদত্তের রঙ্গমহল এর নাম থেকে রঙ্গপুর নামটি আসে। রংপুর জেলার অপর নাম হলো জঙ্গপুর। ম্যালেরিয়া রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি থাকার কারণে কেউ কেউ রংপুর জেলাকে যমপুর বলে ও ডেকে থাকে।
বিশেষ করে অতীত থেকেই রংপুর আন্দোলন প্রতিরোধের মূল ঘাঁটি ছিল। তাই রংপুরের আদি নাম জঙ্গ পুর নামে ধরা হয়। কারণ জঙ্গ অর্থ যুদ্ধ, পুর অর্থ নগর বা শহর। গ্রাম থেকে যারা শহরে আসতেন তারা অনেক সময় ইংরেজদের অত্যাচারে মারা যেত অথবা ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা যেত, আর সে কারণে রংপুরে মানুষ আসতে অনেক ভয় পেত।
৩০ দশকের শেষ ভাগে কৃষক আন্দোলন যেভাবে বিকাশ লাভ করেছিল তার জন্য আজকেও রংপুরকে লাল রংপুর হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। পরবর্তী সময়ে ১৭৬৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের দ্বিতীয় জেলা হিসাবে রংপুর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
রংপুর জেলার অবস্থান ও আয়তন
রংপুর বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত একটি বিভাগীয় জেলা। রংপুর বিভাগের বিভাগীয় সদর দপ্তর ও জেলা সদর দপ্তর রংপুর শহরে অবস্থিত। রংপুর জেলার উত্তরে নীলফামারী জেলা ও লালমনিরহাট জেলা, দক্ষিনে গাইবান্ধা জেলা, পূর্বে কুড়িগ্রাম জেলা, পশ্চিমে দিনাজপুর জেলা অবস্থিত। রংপুর জেলার মোট আয়তন হলো ২৪০০.৫৬ বর্গকিলোমিটার।
রংপুর জেলায় অবস্থিত উপজেলা সমূহ
রংপুর জেলায় বর্তমানে ৮ টি উপজেলা ও ৮ টি থানা রয়েছে।৮ টি উপজেলা হলো
সেগুলো হলোঃ
- রংপুর সদর উপজেলা
- মিঠাপুকুর উপজেলা
- পীরগাছা উপজেলা
- বদরগঞ্জ উপজেলা
- পীরগঞ্জ উপজেলা
- তারাগঞ্জ উপজেলা
- গংগচড়া উপজেলা
- কাউনিয়া উপজেলা
রংপুর জেলায় সংসদীয় আসন রয়েছে ৬ টি
রংপুর জেলায় অবস্থিত পৌরসভার সমূহ
রংপুর জেলায় পৌরসভা রয়েছে ৩ টিসেগুলো হলোঃ
- বদরগঞ্জ পৌরসভা
- পীরগঞ্জ পৌরসভা
- হারাগাছ পৌরসভা
রংপুর জেলায় অবস্থিত ইউনিয়ন পরিষদ সমূহ
রংপুর জেলার ৮ টি উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ৭৬ টি। যেখান থেকে সাধারণ মানুষ প্রতি নিয়ত নানা রকম সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকেন। তার পাশাপাশি রংপুর জেলায় মৌজা আছে ৬৩৩ টি ও গ্রাম আছে ১২০৬ টি।
কোন উপজেলায় কয়টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে তা জানানো হলোমিঠাপুকুর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ১৭ টি
সেগুলো হলোঃ
সেগুলো হলোঃ
- ইমাদপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- বড় হযরতপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- মিলনপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- বড়বালা ইউনিয়ন পরিষদ
- বালুয়ামাসিমপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- ময়েনপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- চেংমারি ইউনিয়ন পরিষদ
- লতিফপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- কাফ্রিখাল ইউনিয়ন পরিষদ
- বালারহাট ইউনিয়ন পরিষদ
- ভাংনী ইউনিয়ন পরিষদ
- পায়রাবন্দ ইউনিয়ন পরিষদ
- রাণীপুকুর ইউনিয়ন পরিষদ
- খোড়াগাছ ইউনিয়ন পরিষদ
সেগুলো হলোঃ
- বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- লোহানীপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ
- কালুপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ
- গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- মধুপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- দামোদরপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- রামনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- গোপিনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- রাধানগর ইউনিয়ন পরিষদ
সেগুলো হলোঃ
- কাবিলপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- চতরা ইউনিয়ন পরিষদ
- রামনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- মিঠিপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- পাঁচগাছী ইউনিয়ন পরিষদ
- শানেরহাট ইউনিয়ন পরিষদ
- পীরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ
- রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদ
- বড়আলমপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- টুকুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ
- মদনখালী ইউনিয়ন পরিষদ
- কুমেদপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- বড়দরগাহ ইউনিয়ন পরিষদ
- ভেন্ডাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ
- চৈত্রকোল ইউনিয়ন পরিষদ
সেগুলো হলোঃ
- খলেয়া ইউনিয়ন পরিষদ
- সদ্যপুষ্করনী ইউনিয়ন পরিষদ
- চন্দনপাঠ ইউনিয়ন পরিষদ
- হরিদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- মমিনপুর ইউনিয়ন পরিষদ
সেগুলো হলোঃ
- সয়ার ইউনিয়ন পরিষদ
- হারিয়ারকুঠি ইউনিয়ন পরিষদ
- ইকরচালি ইউনিয়ন পরিষদ
- কুর্শা ইউনিয়ন পরিষদ
- আলমপুর ইউনিয়ন পরিষদ
সেগুলো হলোঃ
- বালাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ
- সারাই ইউনিয়ন পরিষদ
- কুর্শা ইউনিয়ন পরিষদ
- শহীদবাগ ইউনিয়ন পরিষদ
- হারাগাছ ইউনিয়ন পরিষদ
- টেপামমুধুর ইউনিয়ন পরিষদ
সেগুলো হলোঃ
- তাম্বুলপুর ইউনিয়ন পরিষদ
- ইটাকুমারী ইউনিয়ন পরিষদ
- ছাওলা ইউনিয়ন পরিষদ
- অন্নদানগর ইউনিয়ন পরিষদ
- কল্যাণী ইউনিয়ন পরিষদ
- কান্দি ইউনিয়ন পরিষদ
- কৈকুড়ি ইউনিয়ন পরিষদ
- পারুল ইউনিয়ন পরিষদ
- পীরগাছা ইউনিয়ন পরিষদ
সেগুলো হলোঃ
- নোহালি ইউনিয়ন পরিষদ
- আলমবিদিতর ইউনিয়ন পরিষদ
- মর্ণেয়া ইউনিয়ন পরিষদ
- গজঘন্টা ইউনিয়ন পরিষদ
- গংগাচড়া ইউনিয়ন পরিষদ
- লক্ষীটারি ইউনিয়ন পরিষদ
- কোলকোন্দ ইউনিয়ন পরিষদ
- বড়বিল ইউনিয়ন পরিষদ
- বেতগাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ
রংপুর জেলার অর্থনীতি
রংপুর মূলত কৃষির উপর নির্ভরশীল একটি জেলা। রংপুরের প্রায় ৮৫ শতাংশ মানুষ পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষভাবে কৃষির কাজের সাথে জড়িত। আবার রংপুর অঞ্চলকে তামাকের জন্য বিখ্যাত বলা হয়ে থাকে। রংপুর অঞ্চলে উৎপাদিত তামাক দিয়ে সারাদেশে চাহিদা মেটানো হয়ে থাকে। রংপুরে বর্তমান সময়ে প্রচুর পরিমাণে পাট, আলু, ধান উৎপাদন হয়ে থাকে।
যা বাংলাদেশের খাদ্য ঘাটতি পূরণে অনেকটা সহায়তা করে থাকে। তাছাড়া বর্তমান সময়ের রংপুরে সম্মিলিত খামার গড়ে উঠেছে যার দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে।
রংপুর জেলার শিল্প প্রতিষ্ঠান
বর্তমান সময়ে রংপুর জেলার কেল্লাবন্ধ নামক স্থানে বিসিক শিল্প নগরী গড়ে তোলা হয়েছে।যেখানে বিভিন্ন ভারী ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
- আর.এফ.এল (রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড)
- প্রাইম পুষ্টি লিমিটেড
- মিল্ক ভিটা বাংলাদেশ
- আরডি মিল্ক
- বিভিন্ন কোল্ড স্টোরেজ
- প্রাণ
- কনফিডেন্স পাওয়ার রংপুর লিমিটেড
তাছাড়াও বর্তমান সময়ে হারাগাছ নামক স্থানে সিগারেট তৈরির একাধিক কারখানা রয়েছে। রংপুর শহরে আলমনগর নামক স্থানে রয়েছে আর, কে ফ্যান কারখানা। রংপুর জেলার বদরগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর নামক স্থানে গড়ে উঠেছে শ্যামপুর চিনিকল লিমিটেড।
এসব কারখানায় স্থানীয় মানুষজন কাজ করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। যার ফলে বাংলাদেশের বেকারত্ব সমস্যা দূর হওয়ার পাশাপাশি অর্থনীতিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
রংপুর জেলার শিক্ষা ব্যবস্থা
শিক্ষা ব্যবস্থার দিক থেকে রংপুর জেলা প্রাচীনকাল থেকেই বাংলাদেশের একটি অন্যতম জেলা হিসেবে পরিচিত। এখানে গড়ে উঠেছে অনেক প্রসিদ্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেখান থেকে ছেলে মেয়ে পড়াশোনা শিখে নিজেদের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়তে পারে। রংপুর জেলা উল্লেখিত সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো হলোঃ
- বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
- রংপুর মেডিকেল কলেজ
- রংপুর নার্সিং কলেজ
- রংপুর ক্যাডেট কলেজ
- সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজ
- কারমাইকেল কলেজ
- মাওলানা কেরামত আলী কলেজ
- মাহিগঞ্জ কলেজ
রংপুর জেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
সময়ের ব্যবধানে অনেক জ্ঞানী গুণী ও অনেক সুনামধন্য মানুষের জন্ম হয়েছে রংপুর জেলায়। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
- বাংলার মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া
- মধ্যযুগের কবি হেয়াত মাহমুদ
- ভারতীয় ভাস্কর, চিত্রশিল্পী এবং ললিত কলা একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি দেবিপ্রসাদ রায়চৌধুরী
- সাহিত্যিক ও রাজনীতিবিদ খান বাহাদুর শাহ আব্দুর রউফ
- সাবেক প্রধানমন্ত্রী মশিউর রহমান যাদু মিয়া
- বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি ও ষষ্ঠ রাষ্ট্রপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম
- বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও ষষ্ঠ সেনাবাহিনীর প্রধান হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ
- বিখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী এম এ ওয়াজেদ মিয়া
- প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়
- জাতীয় পার্টির মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা
- সাংবাদিক নাট্যকার ও লেখক আনিসুল হক
- বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক খেলোয়াড় নাসির হোসেন
- বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের সদস্য সানজিদা ইসলাম
- বাংলাদেশ মহিলা ফুটবলার মিশরাত জাহান মৌসুমী
- বাঙালি সাহিত্যিক রবীন্দ্রনাথ মৈত্র
- সাংবাদিক ও ছড়াকার রফিকুল হক
- একুশে পদপ্রাপ্ত ব্যক্তি পাভেল রহমান (আলোক চিত্রে)
- একুশে পদক প্রাপ্ত মোনাজাতউদ্দীন (সাংবাদিকতায়)
- ভাষা সৈনিক মজিবর রহমান
- রসায়নবিদ ও শিক্ষাবিদ ডঃ নজরুল ইসলাম
রংপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী স্থান
বাংলাদেশ একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। বাংলাদেশের সব জায়গায় প্রকৃতির লীলা খেলা চোখে পড়ার মতো। সেজন্য দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকমের নিদর্শন রয়েছে। যেখানে রংপুরের স্থান উল্লেখযোগ্য। রংপুর জেলায় অনেক চিত্রাকর্ষক স্থান দেখা যায় তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
- মিঠাপুকুর শালবন
- কেরামতিয়া মসজিদ ও শাহ কারামত আলী মাজার
- মহিপুর ঘাট
- তিস্তা সড়ক ও রেল সেতু
- দেবী চৌধুরী রানীর পুকুর
- আনন্দ নগর
- চিকলি বিল ও পার্ক
- ঘাঘট প্রয়াস পার্ক
- পায়রাবন্দ
- রংপুর চিড়িয়াখানা
- ভিন্নজগৎ পার্ক
- শ্রী জ্ঞানেন্দ্র নারায়ন রায়ের জমিদার বাড়ি
- তাজহাট রাজবাড়ী
- কারমাইকেল কলেজ
শেষ কথা
সুপ্রিয় পাঠক, রংপুর জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন নিয়ে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি তৈরি করা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকলে অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। যেকোনো শিক্ষনীয় বিষয় জানতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url