গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়

গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না তা জানুনসুপ্রিয় পাঠক, গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয় এবং গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়
কেননা এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি গর্ভবতী মায়ের কোন খাবার খাওয়া যাবে না, গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয় এবং গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় সে সম্পর্কে। গর্ভবতী মহিলার গর্ভের সন্তানের কিভাবে যত্ন করতে হবে সেই সম্পর্কে তথ্য জানতে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
সূচিপত্রঃ গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়

গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়

প্রতিটা মায়ের ইচ্ছা তার সন্তান যেন দেখতে অনেক সুন্দর হয়। তবে ইসলামিক পরিভাষায় যদি বলা হয় তাহলে সন্তান সম্পূর্ণ মহান আল্লাহ তায়ালার নেয়ামত সে কারণে উপরওয়ালা যে কোনোভাবে সন্তানকে তার মাতৃগর্ভে প্রেরণ করতে পারে। তবে আধুনিক বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয়ে থাকে যে মা বাবার শরীরের গঠন অনুযায়ী সন্তানের গায়ের রং দেখা যায়।

আবার বিশেষজ্ঞদের মধ্যে গর্ভাবস্থায় সন্তানের শারীরিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য গর্ভবতী মহিলারা কিছু খাবার তালিকা মেনে চললে সন্তান অনেক সুন্দর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয় সেই সম্পর্কে,
  • কমলা লেবু
গর্ভাবস্থায় প্রতিটা মহিলার কমলা লেবু খাওয়া উচিত কেননা কমলা লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি রয়েছে যা গর্ভে শিশুর ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি শারীরিক গঠন সুন্দর করতে সাহায্য করে থাকে।
  • ঘি
সন্তানের চেহারা উজ্জ্বল করার জন্য গর্ভাবস্থায় প্রতিটা মহিলার খাবারের সাথে বেশি পরিমাণে ঘি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। কেননা গর্ভের বাড়ন্ত শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি করার জন্য এবং চেহারা সুন্দর করার জন্য তেলের পরিবর্তে ঘি খাওয়া খুবই প্রয়োজন। অপরপক্ষে ঘি একটু বেশি মাত্রায় খেলে প্রসব যন্ত্রণা অনেক কম হয়।
  • বাদাম
যারা সন্তানের সুন্দর চেহারা দেখতে চান তারা গর্ভাবস্থায় ভেজানো বা শুকনো আলমন্ড বাদাম খেতে পারেন। কেননা বাদাম মিশ্রিত দুধ মানুষের শরীরের রং ফর্সা করতে কাজ করে থাকে।
  • ডিম
বাচ্চা পেটে থাকা অবস্থায় ৪-৬ মাসের মধ্যে ডিমের সাদা অংশ একটু বেশি পরিমাণে খান। তাহলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার পাশাপাশি শারীরিকভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠবে।
  • দুধ
দুধে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম ও আয়রন রয়েছে যা গর্ভবতী মহিলার শারীরিক দুর্বলতা দূর করার পাশাপাশি গর্ভের সন্তানকে শক্তিশালী হয়ে ওঠার সাহায্য করে থাকে। তবে যারা সন্তান ফর্সা দেখতে চান তারা নিয়মিত দুধ খাওয়ার অভ্যাস করে তুলুন।
  • জাফরান দুধ
অনেক মহিলা বিশ্বাস করে যে গর্ব অবস্থায় কেশর দুধ খেলে গর্ভের সন্তান দেখতে অনেক সুন্দর হবে। তবে গবেষণায় দেখা গেছে কেশর দুধ নিয়মিত খাওয়ার ফলে বাচ্চার ত্বকের বর্ণ অনেকটা উজ্জ্বল হয়।
  • নারিকেল
সন্তান যদি ফর্সা করতে চান তাহলে অবশ্যই নারিকেলের সাদা শ্বাস খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন কারণ সাদা শ্বাস সন্তান ফর্সা করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • মৌরি
গর্ভের সন্তান ফর্সা করার জন্য আপনি চাইলে প্রতিদিন সকালে মৌরি ভেজানো পানি খেতে পারেন, কেননা মৌরি ভেজানো পানি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তবে গর্ভবতী মহিলাদের বমি বমি ভাব হওয়া কাটাতেও মৌরি ভেজানো পানি অনেকটা কার্যকরী।
  • চেরি ফল
গর্ভের সন্তান ফর্সা করার জন্য নিয়মিত চেরি ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন কেননা চেরি ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। পাশাপাশি গর্ভবতী মহিলার শারীরিক দুর্বলতা দূর করতেও কাজ করে থাকে চেরি ফল।
  • কলা ও টমেটো
টমেটো ভিটামিনযুক্ত একটি ফল যাতে প্রচুর পরিমাণে পানি রয়েছে যা গর্ভবতী মহিলার গর্ভের সন্তান সুন্দর করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। অপরপক্ষে কলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ফল যা গর্ভের সন্তানের শারীরিক গঠন ভালো করে ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে থাকে।

গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়

গর্ভকালীন সময়ে গর্ভবতী মহিলাদের প্রোটিনযুক্ত খাবার বেশি পরিমাণে খেতে হবে কেননা প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি খাবার ফলে গর্ভের সন্তানের মস্তিষ্ক খুব ভালোভাবে বিকশিত হয়। তার পাশাপাশি টাটকা ফলমূল কাঁচা শাকসবজি খেতে হবে কেননা শাকসবজিতে অনেক পরিমাণে অ্যাসিড এবং আয়রন বিদ্যমান রয়েছে যা সন্তানের বুদ্ধিমত্তার বিকাশ ঘটাতে কাজ করে থাকে।

সন্তান গর্ভে থাকাকালীন সময়ে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে গর্ভাবস্থায় সন্তানের মস্তিষ্কের প্রায় ২৫ শতাংশ বিকাশ ঘটে থাকে, সে কারণে গর্ভের সন্তানের ব্রেন বৃদ্ধি করার জন্য অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে গর্ভবতী মহিলার। তবে কোন খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যাবেনা বাদাম জাতীয় খাদ্য শিশুদের বুদ্ধির বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে।
বিশেষ করে গর্ভবতী মহিলার গর্ভের সন্তান আসার ৬ মাস পর থেকে বেশি পরিমাণে প্রোটিন যুক্ত ও ভিটামিনযুক্ত খাবার খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে যা খাওয়ার ফলে গর্ভের সন্তানের ব্রেনের বিকাশ ঘটে থাকে। সে কারণে গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয় সেই প্রশ্নের উত্তরে বিশেষজ্ঞরা বলেন যে ভিটামিন ও প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে হবে। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রোটিন যুক্ত ভিটামিন যুক্ত খাবার কোনগুলো সেই সম্পর্কে,
  • সামুদ্রিক মাছ
  • ডিম
  • সবুজ শাকসবজি
  • স্ট্রবেরি
  • পালং শাক
  • মেদ ছাড়া মুরগির মাংস
  • দই
  • ব্লুবেরি
  • ভিটামিন-ডি যুক্ত খাবার
  • আয়োডিন সমৃদ্ধ খাবার
  • আইরন এবং ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার
  • কপার ও জিংক সমৃদ্ধ খাবার
  • আঙ্গুর ফল
  • কিসমিস
  • কলা
  • খাঁটি গরুর দুধ

গর্ভবতী মায়ের কোন খাবার খাওয়া যাবে না

গর্ভকালীন সময়ে গর্ভবতী মায়ের কোন খাবার খাওয়া যাবে না সেই সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই সঠিক ধারণা নেই। কেননা গর্ভবতী মহিলাদের গর্ভকালীন সময়ে খাবারের চাহিদা একটু স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে যায় আর সে কারণে যেকোনো ধরনের খাবার গর্ভবতী মহিলার ক্ষুধা নিবারণে কাজ করে থাকে।

তবে অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে কিছু কিছু খাবার গর্ভবতী মহিলাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর যা খাওয়ার ফলে গর্ভের সন্তানের মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক গর্ভবতী মায়ের কোন খাবার খাওয়া যাবে না সেই সম্পর্কে,
  • মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার
খোলা বা প্যাকেট জাত যেকোনো খাদ্য গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে সেটার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে কিনা কারণ মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবারে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটেরিয়া থাকে যা গর্ভবতী মহিলার গর্ভের শিশুর জন্য খুব ক্ষতিকর। সে কারণে মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • কোমল পানীয়
কোমল পানীয় ফ্যাক্টরিতে উৎপাদন করার সময় বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল মিশিয়ে তৈরি করা হয় সেই কারণে গর্ভবতী মহিলারা গর্ভকালীন সময়ে কোমল পানীয় পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে তাছাড়া গর্ভের শিশু মাথার চুল পড়া সমস্যা দেখা দিতে পারে পাশাপাশি শারীরিক বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি হতে পারে।
  • কম সিদ্ধ করা খাবার
যেকোনো ধরনের মাছ, মাংস এবং কাঁচা শাকসবজি খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ভালোভাবে রান্না করে নিতে হবে কারণ কোন সিদ্ধ করা খাবারে বিভিন্ন ধরনের পরজীবী বা ব্যাকটেরিয়া থাকে যা গর্ভে শিশুর জন্য ক্ষতিকর। সে কারণে যে কোন খাবার গ্রহণের পূর্বে ভালোভাবে রান্না করে নিতে হবে।
  • কাঁচা মাছ
কাঁচা মাছে বা কম সিদ্ধ করা মাছে প্রচুর পরিমাণে পরজীবী ও ব্যাকটেরিয়া রয়েছে সে কারণে গর্ভের সন্তানের শারীরিক বৃদ্ধি ওর চেহারা সুন্দর করার জন্য পরজীবী জাতীয় খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকাই ভালো।
  • কাঁচা ডিম
অনেকেই মনে করে থাকেন যে কাঁচা ডিম বা কম সিদ্ধ করা ডিমে বেশি প্রোটিন থাকে আসলে এ ধরনের ধারণা সম্পূর্ণ ভুল কেননা কাঁচা ডিমে বা কম সিদ্ধ করা ডিমে সানমলিনা নামক মারাত্মক ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা গর্ভবতী মহিলার স্বাস্থ্যের ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
  • রান্না না করা শাক-সবজি
গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মহিলারা কখনো কাঁচা শাকসবজি খাবেন না কেননা বিভিন্ন ধরনের কীটনাশকের ব্যবহার করা হয়ে থাকে সবজি উৎপাদন করার সময়। গর্ভের সন্তানের শারীরিক বৃদ্ধি ও দেহের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে রান্না করা শাকসবজি খেতে হবে। পাশাপাশি কাঁচামুলা, আলফার জার জাতীয় খাদ্য গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে হবে।

গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয়

গর্ভবতী মহিলার স্বাভাবিকের চেয়ে গর্ভাবস্থায় পেট কিছুটা বেড়ে যায় যার কারণে শারীরিক অস্বস্তি এবং হরমোনের পরিবর্তনের কারণে চলাফেরায় নানার সমস্যা দেখা দেয়। যার কারণে গর্ভবতী মহিলার ঘুমানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কেননা গর্ভবতী মহিলা যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে না ঘুমায় তাহলে গর্ভের সন্তানের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেজন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ৯-১০ ঘন্টা গর্ভবতী মহিলার ঘুমানো উচিত তবে তার চেয়ে অতিরিক্ত নয়।

গর্ভকালীন সময়ে মহিলাদের পাকস্থলীর উপরে একটু বেশি চাপ পড়ে যার কারণে বদ হজমসহ এসিডিটির সমস্যা দেখা দিতে পারে সেই কারণে হালকা হাঁটা-হাটি করা প্রয়োজন। আবার গর্ভবতী মহিলা রাতের পাশাপাশি দিনের বেলাতেও বিছানায় ঘুমিয়ে শরীরের ক্লান্তি দূর করতে পারে তবে অতিরিক্ত পরিমাণে ঘুমানো বা শুয়ে থাকা গর্ভের সন্তানের জন্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে।

তবে নরমাল ডেলিভারি করানোর ইচ্ছা থাকলে শেষের ৩ মাসে একটু বেশি নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে কেননা পেটে আঘাত লাগে সেরকম কাজ করা যাবে না পাশাপাশি উপড় হয়ে শুয়ে থাকা যাবে না অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ করা যাবে না এবং দেহের চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে তবে গর্ভের সন্তান সুস্থ থাকবে।

গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয়

গর্ভবতী মহিলাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন ও আয়রন উপাদানের প্রয়োজন হয়। কেননা গর্ভকালীন সময়ে মেয়েদের শরীরের অনেক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় যার জন্য স্বাভাবিকের তুলনায় গর্ভকালীন সময়ে পুষ্টি জাতীয় খাদ্য বেশি গ্রহণ করার প্রয়োজন পড়ে। অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন গর্ভ অবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয়, গর্ভবতী মহিলাদের জন্য গর্ব অবস্থায় মুড়ি খাওয়া অত্যন্ত উপকারী।

কারণ অন্যান্য শুকনো খাবারে যে পরিমাণে অ্যাসিড থাকে মুড়িতে সেই পরিমাণে অ্যাসিড খুবই কম রয়েছে যাতে করে গর্ভবতী মহিলাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অনেক কম হয়। গর্ভাবস্থায় পানি জাতীয় খাদ্যের এবং ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে মুড়ি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে এবং মুড়িতে শর্করা জাতীয় খাদ্য উপাদান রয়েছে অনেক পরিমাণে। পাশাপাশি গর্ভাবস্থায় মুড়ি খাওয়ার ফলে শরীরের এনার্জি নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং মুড়িতে ক্যালসিয়াম ও আয়রন বেশি থাকার জন্য গর্ভের সন্তান এবং গর্ভবতী মহিলাদের হাড় ক্ষয় অনেক কম হয়।

গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় সে সম্পর্কে অনেক বিশেষজ্ঞ বলেন যে, মুড়ি অত্যন্ত ক্যালরিযুক্ত একটা খাদ্য যা খেলে শরীরের ওজন বেড়ে যায়। পাশাপাশি মরিতে থাকা খাদ্য উপাদান গর্ভের সন্তানের শারীরিক বৃদ্ধির ঘটাতে সাহায্য করে থাকে এবং গর্ভবতী মহিলার শরীরে চিনির পরিমাণ কমাতে মুড়ি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

শেষ কথা

সুপ্রিয় পাঠক, আর.বি.আর ব্লগের এই আর্টিকেলে গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয় এবং গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। যেকোনো বিষয়ের আপডেট তথ্য সবার আগে জানতে আর.বি.আর ব্লগের গুগল নিউজে ফলো দিয়ে রাখুন। আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url