ঠাকুরগাঁও নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে জানুন

লালমনিরহাট জেলার সকল তথ্য জানুনআসসালামু আলাইকুম, সুপ্রিয় পাঠক ঠাকুরগাঁও নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে জানুন ও ঠাকুরগাঁও জেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
ঠাকুরগাঁও নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে জানুন
কেননা আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ঠাকুরগাঁও নামকরণের ইতিহাস ও ঠাকুরগাঁও জেলার দর্শনীয় স্থান সহ ঠাকুরগাঁও জেলার সকল তথ্য আপনাকে জানাতে চলেছি।
সূচিপত্র: ঠাকুরগাঁও নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে জানুন

উপস্থাপনা

প্রিয় পাঠক, আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ঠাকুরগাঁ নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে পাশাপাশি ঠাকুরগাঁও জেলার দর্শনীয় স্থান এবং ঠাকুরগাঁও জেলার অর্থনীতিক অবস্থা, শিক্ষা ব্যবস্থা সহ ঠাকুরগাঁও জেলার সকল তথ্য। পাশাপাশি ঠাকুরগাঁও জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব কারা ও ঠাকুরগাঁও জেলায় উপজেলা পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের সম্পর্কে।

ঠাকুরগাঁও নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে জানুন

শেনুয়া, শুক ও টাংগন বিধৌত এই জনপদের একটি ঠাকুর পরিবার উদ্যোগে ব্রিটিশ শাসনামলে বর্তমান পৌরসভার কাছাকাছি একটি থানা স্থাপিত হয়। আর সেই ঠাকুর পরিবারের নাম অনুসারে ওই থানার নামকরণ করা হয় ঠাকুরগাঁও থানা। অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার থানা হিসাবে ১৭৯৩ সালে ঠাকুরগাঁও প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে মহকুমা হিসেবে ঘোষিত হয় ১৮৬০ সালে। তখন সেই মহকুমার অধীনে থানা ছিল ৬ টি।

পরবর্তী সময়ে ওই ৬ টি থানা ও ভারতের জলপাইগুড়ির ৩ টি থানা এবং কোচবিহারের ১ টি থানা নিয়ে মহকুমা হিসেবে ঠাকুরগাঁও নতুন ভাবে যাত্রা শুরু করে ১৯৪৭ সালে। পরবর্তী সময়ে পঞ্চগড় নামে আলাদা মহকুমা সৃষ্টি করা হয় ১৯৮১ সালে। ঠাকুরগাঁও মহকুমা জেলায় উন্নীত হয় ১৯৮৪ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি। ঠাকুরগাঁও জেলায় উপমহাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা আদিবাসী জনগোষ্ঠীর হাজার বছর ধরে ভাষা ও সংস্কৃতি টিকিয়ে রেখেছে।

ঠাকুরগাঁও জেলার অবস্থান ও আয়তন

ঠাকুরগাঁও জেলা বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলে অবস্থিত রংপুর বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। ঠাকুরগাঁও জেলার উত্তরে পঞ্চগড় জেলা, পূর্বে পঞ্চগড় জেলা দিনাজপুর জেলা, পশ্চিম ও দক্ষিণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ অবস্থিত।
ঠাকুরগাঁও জেলার আয়তন হলোঃ ১৮০৯. ৫২ বর্গ কিলোমিটার।

ঠাকুরগাঁও জেলার অর্থনীতি

ঠাকুরগাঁ জেলার অর্থনীতি মূলত কিসের উপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশের গম উৎপাদনে সর্বোচ্চ শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে ঠাকুরগাঁও জেলা। গমের উৎপাদন বেশি হওয়ায় ঠাকুরগাঁও জেলাকে বাংলাদেশের রুটির ঝুড়ি বলা হয়ে থাকে। কেননা বাংলাদেশের রেকর্ড পরিমান গম উৎপাদন হয় ঠাকুরগাঁও জেলায়। তার পাশাপাশি ভুট্টা, সরিষা, ধান ও আলু উৎপাদনে ঠাকুরগাঁও জেলার বিশেষ অবদান রয়েছে।
কেননা খুলনা বিভাগে যতটা গম উৎপাদন হয় তার চাইতে বেশি গম উৎপাদন হয়ে থাকে ঠাকুরগাঁও জেলায়। বর্তমান সময়ে ঠাকুরগাঁও জেলার ৮৭% মানুষ কৃষি কাজের সাথে জড়িত রয়েছে। বাংলাদেশের খাদ্যের অনেকটা অংশ আসে ঠাকুরগাঁও জেলা হতে।

ঠাকুরগাঁও জেলার শিক্ষা ব্যবস্থা

বর্তমান সময়ে সারা বাংলাদেশের সাথে তাল মিলিয়ে ঠাকুরগাঁও জেলাতেও শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। বর্তমান সময়ে ঠাকুরগাঁও জেলায় আধুনিক শিক্ষার ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। ঠাকুরগাঁও জেলার সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে
  • ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়
  • ড. এম.এ ওয়াজেদ মিয়া ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
  • ঠাকুরগাঁও মেডিকেল কলেজ (নির্মানাধীন)
  • ঠাকুরগাঁও নার্সিং ইনস্টিটিউট
  • ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
  • ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ
  • ঠাকুরগাঁও সরকারি মহিলা কলেজ
  • পীরগঞ্জ সরকারি কলেজ
  • ঠাকুরগাঁও কারিগরি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট
  • ঠাকুরগাঁও টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট
তাছাড়াও বর্তমান সময়ে ঠাকুরগাঁও জেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৪১৯ টি, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে ১৩৯ টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে ২৭৯ টি, মহাবিদ্যালয় রয়েছে ৪৬ টি ও ইন্টারমিডিয়েট কলেজ রয়েছে ২৭ টি এবং ডিগ্রী কলেজ রয়েছে ১৮ টি।

ঠাকুরগাঁও জেলার উপজেলা

বর্তমানে ঠাকুরগাঁও জেলায় ৫ টি উপজেলা ও ৫ টি থানা রয়েছে।
উপজেলা গুলো হলোঃ
  • হরিপুর উপজেলা
  • রানিশংকৈল উপজেলা
  • বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা
  • পীরগঞ্জ উপজেলা
  • ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা
বর্তমানে ঠাকুরগাঁও জেলায় সংসদীয় আসন রয়েছে ৩ টি।

ঠাকুরগাঁও জেলার পৌরসভা

বর্তমান সময়ে ঠাকুরগাঁও জেলায় পৌরসভা আছে ৩ টি।
সেগুলো হলোঃ
  • রানিশংকৈল পৌরসভা
  • পীরগঞ্জ পৌরসভা
  • ঠাকুরগাঁও পৌরসভা

ঠাকুরগাঁও জেলার ইউনিয়ন পরিষদ

বর্তমান সময়ে ঠাকুরগাঁও জেলার ৫ টি উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ৫৩ টি। যেখান থেকে সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত নানান সুযোগ সুবিধা ভোগ করে থাকেন। তাছাড়াও বর্তমানে ঠাকুরগাঁও জেলায় মৌজা রয়েছে ৬৪৭ টি এবং গ্রাম আছে ১১০৬ টি। কোন উপজেলায় কয়টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে তা জানানো হলোঃ

রানিশংকৈল উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ৮ টি
সেগুলো হলোঃ
  • নন্দুয়ার ইউনিয়ন পরিষদ
  • রাতোর ইউনিয়ন পরিষদ
  • কাশিপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • বাচোর ইউনিয়ন পরিষদ
  • লেহেম্বা ইউনিয়ন পরিষদ
  • হোসেনগাও ইউনিয়ন পরিষদ
  • নেকমরদ ইউনিয়ন পরিষদ
  • ধর্মগড় ইউনিয়ন পরিষদ
হরিপুর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ৬ টি
সেগুলো হলোঃ
  • ভাতুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • বকুয়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • আমগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ
  • গেদুড়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদ
পীরগঞ্জ উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ১০ টি
সেগুলো হলোঃ
  • বৈরচুনা ইউনিয়ন পরিষদ
  • জাবরহাট ইউনিয়ন পরিষদ
  • সেনগাও ইউনিয়ন পরিষদ
  • দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • হাজিপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • পীরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ
  • খনগাও ইউনিয়ন পরিষদ
  • কোষারানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ
  • ভোমরাদহ ইউনিয়ন পরিষদ
  • সৈয়দপুর ইউনিয়ন পরিষদ
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ৮ টি
সেগুলো হলোঃ
  • বড়বাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ
  • আমজানখোর ইউনিয়ন পরিষদ
  • ভানোর ইউনিয়ন পরিষদ
  • দুওসুও ইউনিয়ন পরিষদ
  • বড় পলাশবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ
  • ধনতলা ইউনিয়ন পরিষদ
  • চাড়োল ইউনিয়ন পরিষদ
  • পাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে ১৮ টি
সেগুলো হলোঃ
  • সুখানপুকুরি ইউনিয়ন পরিষদ
  • জগন্নাথপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • নারগুন ইউনিয়ন পরিষদ
  • দেবীপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • রাজাগাও ইউনিয়ন পরিষদ
  • গড়েয়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • সালন্দর ইউনিয়ন পরিষদ
  • মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • রহিমানপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • চিলারং ইউনিয়ন পরিষদ
  • আউলিয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদ
  • বালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ
  • বড়গাঁও ইউনিয়ন পরিষদ
  • আকচা ইউনিয়ন পরিষদ
  • আখানগর ইউনিয়ন পরিষদ
  • রুহিয়া ইউনিয়ন পরিষদ

ঠাকুরগাঁও জেলার উল্লেখিত নদ-নদী

ঠাকুরগাঁও জেলায় অনেক ছোট বড় নদীর দেখা মিলে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
  • ভুল্লি নদী
  • লাচ্ছি নদী
  • আমনদামন নদী
  • ছোট শেনুয়া নদী
  • শুক নদী
  • টাঙ্গন নদী
  • ছোট ঢেপা নদী
  • কুলকি নদী
  • তালমা নদী
  • পাথরাজ নদী
  • কাহালাই নদী
  • নাগর নদী
  • তিমাই নদী
  • নোনা নদী

ঠাকুরগাঁও জেলার দর্শনীয় স্থান

বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত ২ টি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা রয়েছে ঠাকুরগাঁও জেলায়। সেগুলো হলো, জামালপুর জামে মসজিদ এবং ঢোলার হাট মন্দির। তার পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রয়েছে ঠাকুরগাঁও জেলায়। সেগুলো হলো,
  • গড়গ্রাম দুর্গ
  • জগদল রাজবাড়ী
  • বাংলা গড়
  • রাজা টংকনাথের রাজবাড়ী
  • হরিপুর রাজবাড়ী
তাছাড়াও ঠাকুরগাঁও জেলায় দেখার মত আরো অনেক সুন্দর নিদর্শন রয়েছে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
  • হরিপুর জমিদার বাড়ি
  • চরভিটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
  • নাগর নদীর পাড়
  • আমাই দিঘী
  • বাংলাদেশ-ভারত বর্ডার
  • রামরাই দিঘি
  • ঠাকুরগাঁও বিমানবন্দর
  • ২০০ বছরের পুরাতন এশিয়ার সর্ববৃহৎ আম গাছ
  • নারগুণ খেজুর বাগান
  • ইয়াকুবপুর টেরাকোঠার মন্দির
  • থুমনিয়া শালবন
  • ভুল্লির বাঁধ
  • ইসলাম টি স্টেট
  • রণভাগ চা বাগান
  • ছোট বালিয়া মসজিদ
  • রামদাড়া খাল
  • সাগুনি শালবন
  • টাংগন ব্যারেজ
  • রহিমানপুর শিব মন্দির
  • বুড়ির বাঁধ
  • বলাকা উদ্যান
  • প্রেমবাগান (ঠাকুরগাঁও শহরে অবস্থিত)
  • খুনিয়া দিঘী
  • শিবশক্তি যোগপিঠ শিব মন্দির
  • জাটিভাঙ্গা বধ্যভূমি
  • ডিসি পার্ক (ঠাকুরগাঁও শহরে অবস্থিত)
  • জেলা পরিষদ শিশু পার্ক (ঠাকুরগাঁও শহরে অবস্থিত)
  • নেকমরদ মাজার
  • হরিণমারি শিব মন্দির
  • গোবিন্দনগর মন্দির
  • স্বপ্নজগৎ

ঠাকুরগাঁও জেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব

সময়ের ব্যবধানে অনেক জ্ঞানী গুণী মানুষের জন্ম হয়েছে ঠাকুরগাঁও জেলায়। যারা নিজেদের কর্মের মাধ্যমে জায়গা করে নিয়েছে দেশের ইতিহাসে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
  • সুরবালা সেনগুপ্ত, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন নেত্রী
  • কম্পরাম সিং, সাম্যবাদী কৃষক আন্দোলনের নেতা
  • নুরুল হক চৌধুরী, আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ
  • নরেন্দ্র চন্দ্র ঘোষ, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ আন্দোলনের একজন উল্লেখিত ব্যক্তি
  • নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, তৎকালীন ভারতীয় উপমহাদেশের বাঙালি লেখক
  • মির্জা রুহুল আমিন, রাজনীতিবিদ ও সাবেক মন্ত্রী
  • স্বদেশরঞ্জন মুখোপাধ্যায়, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
  • তৃপ্তি মিত্র, জনপ্রিয় ভারতীয় চলচ্চিত্রের অভিনেত্রী
  • গোলাম মোস্তফা, শহীদ বুদ্ধিজীবী
  • রমেশ চন্দ্র সেন, রাজনীতিবিদ ও সাবেক মন্ত্রী প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
  • মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মহাসচিব বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী কৃষি মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়
  • শিশির ভট্টাচার্য, চিত্রশিল্পী
  • লিটু আনাম, চলচ্চিত্র অভিনেতা

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে ঠাকুরগাঁও নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে জানুন ও ঠাকুরগাঁও জেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকলে একটি অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। যেকোনো ধরনের আপডেট তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। আমাদের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url