বাণিজ্যিকভাবে গরুর খামার তৈরি করার পদ্ধতি

বাণিজ্যিকভাবে হাঁস পালন করার পদ্ধতি জানুনআসসালামু আলাইকুম, সুপ্রিয় পাঠক বাণিজ্যিকভাবে গরুর খামার তৈরি করার পদ্ধতি ও গুরুর জাত নির্বাচন করা উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
বাণিজ্যিকভাবে গরুর খামার তৈরি করার পদ্ধতি
কেননা এই আর্টিকেলে বাণিজ্যিকভাবে গরুর খামার তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কে সকল তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি গরুর বাসস্থান তৈরি করা ও গরুর খাবার তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে। তাই গরুর খাবার তৈরি করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
সূচিপত্র: বাণিজ্যিকভাবে গরুর খামার তৈরি করার পদ্ধতি

উপস্থাপনা

সুপ্রিয় পাঠক, বর্তমান সময়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বাণিজ্যিকভাবে গরুর খামার গড়ে তোলা হয়েছে। আপনি যদি গরুর খামার তৈরি করতে চান, তবে অবশ্যই সেই সম্পর্কে আপনার ভালো আইডিয়া থাকতে হবে। তাছাড়া খামার করে আপনি কখনোই লাভবান হতে পারবেন না। আর খামার তৈরি করার বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা হয়েছে এই আর্টিকেলে। তাই খামার তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ুন।

গরুর বাসস্থান তৈরি করা

বাণিজ্যিকভাবে যদি আপনি গরুর খামার তৈরি করতে চান তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে গরু রাখার জন্য বাসস্থান তৈরি করতে হবে। তার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম জায়গা নির্ধারণ করতে হবে যাতে গরুর রাখার জন্য বা গরু আসা-যাওয়ার জন্য কোন সমস্যার সৃষ্টি না হয়। তবে লোকালয় থেকে দূরে গরুর বাসস্থান তৈরি করা প্রয়োজন। যাতে করে সাধারণ মানুষ গরুর খামারে প্রবেশ করতে না পারে ও গরুর মল মূত্রের কারনে সাধারণ মানুষের যেন কোন সমস্যা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

পর্যাপ্ত আলো বাতাস যাতে খামারে প্রবেশ করতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে যাতে করে গরুকে গোসল করানো সহ গরু খাবার পানির কোন সমস্যা না হয়। আবার গরুর মল মূত্র যাতে নিয়মিত পরিষ্কার করা যায় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। গরুর বাসস্থান তৈরি করার জন্য আপনি বাস, কাঠ অথবা ইট দিয়ে গরুর খামার তৈরি করতে পারেন যাতে করে জীবজন্তু খামারে প্রবেশ করে গরুর ক্ষতি করতে না পারে। আবার বিদ্যুতের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে করে গ্রীষ্মকালে গুরুর গরম না লাগে।

গরুর জাত নির্বাচন করা

বাণিজ্যিকভাবে খামার করতে গেলে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় সেটি হচ্ছে উন্নত জাতের গরু নির্বাচন করা। আপনি কোন জাতের গরু পালন করবেন সেটা নির্বাচন করা সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তবে গরুর জাত নির্বাচন করতে গেলে দুইটা বিষয় আসে সেগুলো হল অধিক পরিমাণে দুধ দেওয়া গরুর জাত ও মাংস বেশি হওয়া গরুর জাত।আপনি তার মধ্যে যেকোন একটা পছন্দ করতে পারেন বা দুই জাতের গরু পালন করতে পারেন। কোন জাতের গরুর দুধ বেশি দেয় ও কোন জাতের গরুর মাংস বেশি হয় তা দেখানো হলোঃ
  • বেশি দুধ দেওয়া জাতের গরু
সিন্ধি, সংকর ও হলস্টেইন ফ্রিজিয়ান জাতের গরু অধিক পরিমাণে দুধ দেয়। 
  • মাংস বেশি হওয়া জাতের গরু
বাংলাদেশ সরকারের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য মতে জানা যায় যে, ব্রাহমা জাতের গরু মাংসের জন্য খুবই ভালো। কেননা এই জাতের গরুর দুধ তেমন বেশি হয় না যার ফলে মাংসের জন্য এই গরুর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে বাংলাদেশে।

গরুর খাবার তৈরির পদ্ধতি

গরু মূলত খড় কাঁচা ঘাস ও বিভিন্ন গাছের লতাপাতা খেয়ে থাকে। তার পাশাপাশি গরুকে আরো মোটাতাজা করার জন্য গমের ভুষি, ভুট্টা বা গমের গুঁড়ো, খেসারি, সোয়াবিন মিল, তিলের খৈল, ডিসিপি লবণ, ভিটামিন, মিনারেল প্রিমিক্সসহ নানা ধরনের খাবার খাওয়ানো হয়ে থাকে। যার ফলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে গরু অধিক স্বাস্থ্যবান হয়। তবে সব খাবার খাওয়ানোর আগে অবশ্যই তা ভালো করে প্রস্তুত করে নিতে হবে কেননা খাবার আগে প্রস্তুত করা না থাকলে গরু নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

খাবার প্রস্তুত করার জন্য প্রথমে ফাঁকা জায়গায় আপনাকে উন্নত জাতের ঘাস চাষ করতে হবে কেননা খড় আর ঘাসের মিশ্রণ গরুর অনেক প্রিয় খাবার। ঘাস কাটার পূর্বে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে ঘাসে কোনরকম ঔষধ দেওয়া আছে কিনা যদি থাকে তাহলে ঘাস কাটার পর অবশ্যই তা পরিষ্কার করে নিতে হবে পানি দিয়ে ধুয়ে। তারপর খড় এবং ঘাস হাত দিয়ে বা মেশিন দিয়ে ছোট ছোট সাইজ করে কেটে নিতে হবে যাতে করে গরুর খাওয়ার কোন সমস্যা না হয়।

তারপর ঘাস এবং খড় ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে মনে রাখতে হবে খড়ের চাইতে ঘাসের পরিমাণ একটু বেশি থাকলে গরু সেটা অনেক ভালো করে খেয়ে নেবে।

গরুকে খাবার দেওয়ার নিয়ম

বাণিজ্যিকভাবে গরু খামার তৈরি করলে আপনাকে যে বিষয় মাথায় রাখতে হবে সেটি হল গরু অনুযায়ী বা গরুর গঠন অনুযায়ী গরুকে নিয়মিত খাবার প্রদান করা। মনে রাখতে হবে যে প্রত্যেকটা গরুর খাবার তালিকা কিন্তু একরকম হবে না বা প্রত্যেকটা গরুর খাদ্য চাহিদা কিন্তু একরকম নয়। শারীরিক গঠন দেখে গরুকে খাবার দেওয়া প্রয়োজন। কেননা একটা পূর্ণবয়স্ক গরু আর একটা বাছুর গুরুর খাদ্য তালিকা কিন্তু একরকম হবে না দৈহিক গঠন বেঁধে তাদের খাদ্য তালিকা সম্পূর্ণ আলাদা, তেমনি মাংস বেশি হওয়া গরু আর দুধ বেশি দেওয়া গরুর খাদ্য তালিকা ও আলাদাভাবে তৈরি করতে হবে।

অন্যথায় খাদ্য তালিকা যদি ঠিকভাবে তৈরি করা না হয় তাহলে গরুর খামার তৈরি করে আপনি কখনো লাভবান হতে পারবেন না। গুরুকে সময় মত এবং নিয়ম মেনে সঠিক পরিমাণে খাবার প্রদান করতে হবে, তাছাড়া গরু স্বাস্থ্যবান হবে না এবং দুধও বেশি পাওয়া যাবে না। এতে করে বাণিজ্যিকভাবে গরুর খামার করে আপনি কখনোই আর্থিক মুনাফা পাবেন না। সঠিক উপায়ে কোন গরুকে কত পরিমানে প্রতিদিন খাদ্য প্রদান করতে হবে তার একটি তালিকা দেখানো হলোঃ
  • দুধ দেওয়া গরুর দৈনিক খাদ্য তালিকা
খাদ্যের উপর গরুর সৌন্দর্য নির্ভর করে। তাই দুধ বেশি নেওয়ার জন্য অবশ্যই গরুকে ভালো খাবার দিতে হবে, তার ফলে দুধও বেশি পাওয়া যাবে। দৈনিক ১২ থেকে ১৪ কেজি সবুজ কাঁচা ঘাস, ৪ থেকে ৫ কেজি খড়, ২ থেকে ৩ কেজি দানাদার খাদ্য একসাথে মিশিয়ে খাওয়াতে হবে। দানাদার খাদ্য বলতে গমের ভূসি, খেসারি ভাঙ্গা, খৈল, চিটাগুড়, চালের গুড়া, খনিজ মিশ্রণ কে বোঝানো হয়েছে। এগুলো খাওয়ানোর ফলে গরু দুধ তুলনামূলক বেশি দেবে।
  • মাংস বেশি হওয়া গরুর দৈনিক খাদ্য তালিকা
আমাদের দেশে বর্তমানে ষাঁড় গরু মাংসের জন্য বেশি জনপ্রিয়। সেজন্য সব খামারিরায় বর্তমানে মাংসের জন্য ষাঁড় গরু বেশি পালন করে থাকে। ষাঁড় গরু মোটাতাজাকরণের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী হল ভুট্টা, সয়াবিন মিল,গমের ভুসি, চাউলের কুড়া, খৈল, কালাই মটর, চাউলের খুদ, খেসারি এগুলোর সাথে বিভিন্ন সাপ্লিমেন্ট মিনারেল ও ভিটামিন মিশিয়ে দানাদার খাদ্য তৈরি করা হয়ে থাকে যা গরু মোটাতাজাকরণে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এসব খাদ্যে প্রোটিন, ফ্যাট কার্বোহাইড্রেট এর পরিমাণ বেশি থাকায় গরু খুব অল্প সময়ে স্বাস্থ্যবান হয়ে ওঠে। তবে সব খাবার পরিমাণ মতো নিয়মিত সরবরাহ করতে হবে তবেই গরুর স্বাস্থ্য অনেক ভালো হয়ে উঠবে।
  • বাছুর গুরুর দৈনিক খাদ্য তালিকা
জন্মের পর থেকে প্রথম ৩ মাস বাছুরকে বেশি করে গাভীর দুধ খাওয়াতে হবে। কেননা দুধ সবচাইতে ভিটামিনযুক্ত খাবার। জন্মের পর প্রথম ৩ মাস বাছুরের দৈনিক বৃদ্ধি ও ওজন দ্রুত বাড়তে থাকে। সেজন্য সে সময় গাভীর দুধ খাওয়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় যদি বাছরের শরীরে পুষ্টির অভাব দেখা দেয় তবে তার যৌনাঙ্গের বিকাশ, যৌবনপ্রাপ্তি অনেক দেরিতে আসবে যার ফলে গর্ভধারণ ও বাচ্চা উৎপাদনের ক্ষমতা অনেকটা কমে যাবে।

এজন্য বাছুর গরুর স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে গাভীর দুধের কোন বিকল্প নেই। তবে বাছুরের বয়স বাড়ার সাথে সাথে আপনি তাকে বিভিন্ন দানাদার খাদ্য খাওয়াতে পারেন তবে তা খুবই সামান্য পরিমাণে যাতে তার দেহের সহ্য ক্ষমতার বেশি না হয়ে যায়। তার পাশাপাশি মানের কচি নরম সবুজ ঘাস খাওয়ানো যেতে পারে তবে তা খুবই সামান্য পরিমাণে।

গরুর যত্ন নেয়ার উপায়

গরুর খামার থেকে বেশি মুনাফা নিতে চাইলে গরুর সব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। কেননা বিভিন্ন ঋতুতে ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে গরুর যত্ন নেয়ার প্রয়োজন হয়। যেমন শীত মৌসুমে একরকম যত্ন নিতে হবে বর্ষা মৌসুমে আরেক রকম এবং গ্রীষ্ম মৌসুমে ভিন্নভাবে গরুর যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে।
কোন মৌসুমে কিভাবে গরুর যত্ন নিতে হয় আসুন তা জেনে নিই
  • শীতকালে গরুর যত্ন নেয়ার উপায় সমূহ
শীত মৌসুমের ঠান্ডা বাতাস যেন গরুর শরীরে সরাসরি না লাগে সেই কারণে ঠান্ডা বাতাস প্রবেশের রাস্তা সুন্দরভাবে বন্ধ করতে হবে। তার জন্য চটের বস্তা অথবা পলিথিন পেপার আপনি ব্যবহার করতে পারেন। ঠান্ডা বাতাস গরুর নিউমোনিয়া সহ যেকোনো ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত করতে পারে তাতে করে গরুর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।

সেজন্য শীতকালে গরুর যত্ন নেওয়ার জন্য পুরাতন কম্বল বা পাটের মোটা বস্তা জাতীয় জিনিস দিয়ে সুন্দরভাবে গরুর পুরো শরীর ঢেকে রাখবেন, এবং চেষ্টা করবেন যে রোদ দেখা না গেলে গোয়াল ঘর থেকে বা গরু রাখার স্থান থেকে ফাঁকা জায়গায় বা বাতাস যুক্ত জায়গায় গরু নিয়ে আসবেন না এতে করে গরু অনেক সুস্থ থাকবে।
  • বর্ষাকালে গরুর যত্ন নেয়ার উপায় সমূহ
বর্ষা মৌসুমে গরুর যত্ন নেয়ার প্রথম উপায় হল গরু রাখার স্থান শুকনো ও পরিষ্কার রাখতে হবে। যাতে করে বৃষ্টির পানিতে স্যাতসেতে না হয়ে যায়। গরু রাখার জায়গা সেতসেটে হয়ে গেলে গরুর গায়ে বিভিন্ন জলাতঙ্ক রোগ দেখা দিতে পারে, তার জন্য প্রথমে করণীয় হলো গরু রাখার স্থানে ছাদ বা টিনের চালা দিয়ে যাতে পানি ভিতরে পড়তে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

গরুর রাখার মেঝে একটু উঁচু জায়গায় করতে হবে যাতে বর্ষার পানি উপর থেকে পড়ে নিজ দিকে গড়িয়ে চলে যায়। আবার কাঁদাযুক্ত জায়গায় গরুকে বাহির করা যাবে না। গোয়াল ঘরে রেখে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার সরবরাহ করতে হবে এবং বর্ষাকালে যেন গরুর শরীরে ঠান্ডা না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বৃষ্টির পানি এক ফোটাও গরুর গায়ে পড়তে দেওয়া যাবে না।
  • গ্রীষ্মকালে গরু যত্ন নেয়ার উপায় সমূহ
গ্রীষ্ম মৌসুমে গরুর সবচেয়ে বেশি সমস্যা দেখা দেয় কেননা গরম একটু বেশি লাগলে গরুর নানা রকম অসুখ হতে আরম্ভ করে। তাতে করে খুব অল্প সময়ের মধ্যে গরুর স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যায়, দুধ কমে আসে, বাছুর গরু হলে খুব অল্পতেই নিস্তেজ হয়ে যায়। এজন্য গরম মৌসুমে সবচেয়ে বেশি করে গরু যত্ন নেয়া বা পরিচর্যা করা প্রয়োজন। গরুকে যেন অতিরিক্ত গরম না লাগে তার জন্য গোয়াল ঘরে বা গরু রাখার জায়গায় ফ্যান সেট করতে হবে।

গরুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে, কোন খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে দেওয়া যাবে না, খাবার যদি অতিরিক্ত হয়ে যায় তার ফলে খাবারের গরম পাশাপাশি বাহিরের তাপমাত্রা বেশি হওয়ার কারণে গরুর পেটে হজম শক্তির সমস্যা হতে পারে। তার ফলে গুরু গ্যাস ফর্ম হতে পারে এতে করে গরুর প্রাণহানি ঘটতে পারে। বিশেষ করে দানাদার খাবার পরিমাণমতো দিতে হবে। দুধ বেশি হওয়ার জন্য যেসব পাউডার গাভীকে খাওয়ানো হয় তা শীত মৌসুমের চাইতে গ্রীষ্ম মৌসুমে অনেকটা কম দিতে হবে।

কাঁচা ঘাস বা খড় পরিমাণ মতো দিতে হবে যাতে করে গরুর শুতে কোন সমস্যা না হয়। এভাবেই শীত, বর্ষা, গ্রীষ্ম প্রত্যেকটা মৌসুমে আলাদা আলাদা করে গরুর যত্ন নেয়ার প্রয়োজন আছে তবে আপনি বাণিজ্যিকভাবে গরু পালন করে বেশি মুনাফা পেতে পারেন।

শেষ কথা

সুপ্রিয় পাঠক, আর.বি.আর ব্লগের এই আর্টিকেলে বাণিজ্যিকভাবে গরুর খামার তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। যে কোন শিক্ষনীয় বিষয়ের তথ্য জানতে আর.বি.আর ব্লগের গুগল নিউজে ফলো দিয়ে রাখুন। আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url